তিন বছরের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর সাময়িক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে ইউক্রেন। সৌদি আরবের জেদ্দায় অনুষ্ঠিত বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় ৩০ দিনের অস্ত্রবিরতিতে সম্মতি জানিয়েছে কিয়েভ। এবার সবার নজর রাশিয়ার দিকে—পুতিন কি এই প্রস্তাবে রাজি হবেন, নাকি সামরিক বিজয়ের পথেই এগিয়ে যাবেন?
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও জানিয়েছেন, রাশিয়ার প্রতিক্রিয়ার ওপরই নির্ভর করছে যুদ্ধের ভবিষ্যৎ। তবে কৌশলগতভাবে সুবিধাজনক অবস্থানে থাকায় পুতিন এখনো দ্বিধাগ্রস্ত। সাময়িক বিরতি ইউক্রেন ও তার পশ্চিমা মিত্রদের পুনর্গঠনের সুযোগ দিতে পারে, যা রাশিয়ার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।
বিশ্লেষকরা বলছেন, ট্রাম্প-পুতিন সম্পর্কও এখানে বড় ভূমিকা রাখবে। আসন্ন টেলিফোন আলাপের পর রাশিয়া চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাবে। সাময়িক যুদ্ধবিরতি কি স্থায়ী শান্তির সূচনা করবে, নাকি নতুন কৌশলগত চালচিত্রের ইঙ্গিত দেবে? বিশ্ব এখন সেই উত্তরের অপেক্ষায়।